বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম- বাঙালির মানসলোকের প্রধান দুই পথপ্রদর্শক। যুগ
যুগ ধরে তাঁরা আমাদের মাঝে আলোকবর্তিকা হয়ে আছেন। তাঁরা বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসের
অন্যতম দুই শ্রেষ্ঠ মানুষ। সাহিত্যের অনবদ্য আলো নিয়ে বাংলা সাহিত্যকে আলোকিত করেছেন
ধ্রুবতারার ন্যায়। তাঁদের রচিত সকল সাহিত্যকর্ম মানব জীবনের দর্শন তথা মানবতার জয়গানে
সমৃদ্ধ। জাতির সকল সংকটকালে আজও উত্তরণের পাথেয় হতে পারে রবীন্দ্রনাথ-নজরুলের সৃষ্টিসম্ভার।
বাঙালির চেতনার
মনস বিকাশে, সাহিত্যের প্রয়োজনীয়তায় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তাঁরা দুজন এক ও অবিচ্ছেদ। তাঁদের আলাদা করে দেখার, ভাববার বা চর্চা করার সুযোগ
নেই। শত বছর পরেও রবীন্দ্রনাথ এবং নজরুল এখনো সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। এবং আগামী কয়েক
শত বছর পরেও তাঁদের প্রয়োজন ফুরিয়ে যাবে না। তাই নতুন প্রজন্মের মানস গঠনে তাদের জন্য
রবীন্দ্র-নজরুল সাহিত্য চর্চা করার গুরুত্ব অপরিসীম।
ছবি: অদ্বৈত মল্লবর্মণ
স্মৃতি গ্রন্থাগার ও গবেষণা কেন্দ্র, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আয়োজিত বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
১৬৩তম ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫ তম জন্ম জয়ন্তী অনুষ্ঠান।
সঞ্চালনা: মনিরুল ইসলাম শ্রাবণ ও হেলাল উদ্দিন হৃদয়
স্থান: অদ্বৈত মল্লবর্মণ মুক্তমঞ্চ, গোকর্ণঘাট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
৬ জুন ২৪
0 মন্তব্যসমূহ