কবিতার
সাথে তাঁর নিবিড় সখ্যতা। কবিতার সাথে তাঁর গভীর মিতালী। তিনি ভ্রমণ করেন কবিতার স্বপ্নময়
রাজ্যে, বসবাস করেন কবিতাঙ্গনে। কবিতার চোখাবরণী দিয়ে তিনি দেখেন পৃথিবী। দেখেন প্রকৃতি
ও মানুষ।
প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে তুলে ধরেন কবিতার নান্দনিক বর্ণ ও ছন্দে। শব্দের কারিশমাটিক ব্যবহারে ফুটিয়ে তোলেন মানুষের জীবনের সুখ-দুঃখ, পাওয়া না পাওয়া, সফলতা-ব্যর্থতার নিগুর রহস্যগুলো।
তিনি কবিতার শরীর নির্মাণ করেন গাণিতিক সংখ্যাতত্ত্বে । তাঁর নির্মাণ সামগ্রীতে থাকে বাহারী বর্ণ, শব্দ ও বাক্য। তার কবিতায় মসল্লা হিসেবে থাকে রূপ, রস, অলংকার, ছন্দ ও মাত্রা।
মনের মাধুরী মেশানো উপমায়, রূপকে, ব্যঞ্জনায়, রহস্যে, ক্ষোভে, প্রেমে, বিরহে, ভালোবাসায়, আশায়, নিরাশায়, হতাশায়, আকাঙ্ক্ষায়, প্রাপ্তিতে এক একটি কবিতা হয়ে ওঠে রূপকথার রহস্যময় কোনো নগরী।
তিনি কবি ও গীতিকার মোঃ আঃ কুদদূস। যিনি কবিতার একনিষ্ঠ একজন পর্যটক। বিস্তর কর্মব্যস্ত জীবনেও নিরন্তর পথ চলছেন কবিতাকে সঙ্গী করে নিয়েই।
‘মঞ্জুকেশিনী’ তাঁর প্রকাশিত অষ্টম কাব্যগ্রন্থ। বইটি প্রকাশ করেছে প্রতিশ্রুতিশীল প্রকাশনা সংস্থা প্লাটফর্ম পাবলিকেশন্স।
আসছে ২৫ নভেম্বর ২০২৩, শনিবার সন্ধ্যা ৬ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুল প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে ‘মঞ্জুকেশিনীর’ মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান ও হেমন্ত সাহিত্য আড্ডা।
সৃজনশীল সাহিত্যচর্চার পাঠশালা 'নির্ঝর’-এর আয়োজনে আসুন সকলে এই অনুষ্ঠানটি উপভোগ করি হেমন্তের গল্প-কথায়, কবিতা-গানে, পিঠা-পুলির উৎসবে।
শুভেচ্ছাসহ
মনিরুল
ইসলাম শ্রাবণ
২১
নভেম্বর ২৩
0 মন্তব্যসমূহ